রবিবার , ২৭ জুলাই ২০২৫ | ২০শে শ্রাবণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বাংলা English
  1. অপরাধ
  2. অর্থনীতি
  3. আইটি বিশ্ব
  4. আইন-বিচার
  5. আন্তর্জাতিক
  6. ইসলাম
  7. ঈদুল ফিতর
  8. ক্রিকেট
  9. খেলা-ধুলা
  10. জাতীয়
  11. দুর্ঘটনা
  12. ফুটবল
  13. বাংলাদেশ
  14. বিনোদন
  15. রাজনীতি

২৭ জুলাই ২০২৪: কারফিউর মধ্যে চলে গণগ্রেফতার, সারজিস-হাসনাতকেও তুলে নেয় ডিবি ‎

প্রতিবেদক
The Daily World News
জুলাই ২৭, ২০২৫ ৫:৪২ পূর্বাহ্ণ   প্রিন্ট সংস্করণ

জাতীয় | 27th July, 2025 10:58 am

‎সুমাইয়া ঐশী:
চব্বিশের ২৭ জুলাই কারফিউ জারির অষ্টম দিন চলছিল। দিনের কারফিউ শিথিলের সময় রাস্তায় যানবাহনের সারি দেখা যাচ্ছিলো। তাতে মনে হচ্ছিল যেন স্বাভাবিক হচ্ছে দেশ। কিন্তু আসলেই কি তাই? ভেতরে ভেতরে কিছু একটা চলছিল।

‎২৬ জুলাই তিন সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ ও বাকেরকে তুলে নিয়ে যায় গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। পরদিন নতুন করে হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সারজিস আলমকেও তুলে নিয়ে যাওয়া হয়। এই ৫ সমন্বয়ককে তুলে নেয়াকে নিরাপত্তা হেফাজত বলে দাবি করেছিলেন তৎকালীন ডিবির অতিরিক্ত কমিশনার হারুন অর রশীদ।
‎তিনি বলেছিলেন, ফেসবুকে সমন্বয়করা নিরাপত্তাহীনতার কথা বলছিলেন। কেউ যদি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে নিরাপত্তাহীনতার কথা বলে তাহলে তাদের নিরাপত্তা দেয়া আমাদের দায়িত্ব।
এদিকে, দেশজুড়ে তখন গণগ্রেফতার চলছে। মাত্র কয়েকদিনে সারাদেশে কয়েক হাজার আন্দোলনকারীকে গ্রেফতার করা হয়। বেছে বেছে আন্দোলনে অংশ নেয়াদের চিহ্নিত করা হচ্ছিলো।
‎তবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কৌশলটি ধরতে পরে সেদিন বিকেলেই সংবাদ সম্মেলন করে বাইরে থাকা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়করা। সেই সংবাদ সম্মেলনে ৫ সমন্বয়কের মুক্তি, মামলা প্রত্যাহারসহ ৩ দফা দাবি জানিয়ে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দেয় আন্দোলনকারীরা।

‎এমন কিছু যে ঘটতে পারে, তা আগেই আঁচ করতে পেরেছিল সমন্বয়করা। এই সংবাদ সম্মেলনের পর থেকেই প্ল্যান-বি প্রয়োগ করে তারা।
তৎকালীন সমন্বয়ক রিফাত রশিদ বলেন, মাঠে যেই থাকবে সেই আন্দোলনে নেতৃত্ব দিবে এমনটা আসিফ আগেই বলেছিল। জোর করে বিবৃতি দেয়ানো হতে পারে এমনটা আগেই ধারণা করা হয়েছিল। বলা হয়েছিল কেউ বিবৃতি দিলেও আন্দোলন চলবে।
তৎকালীন আরেক সমন্বয়ক হাসিব আল ইসলাম বলেন, আমরা গুম-খুনের শিকার হলেও বাইরে থাকারা আন্দোলন চালাবে এমন বিশ্বাস ছিল।
অন্যদিকে হাসপাতালে তখনও গুলিবিদ্ধ তরুণরা কাঁতরাচ্ছে। তাদের শরীরের বিভিন্ন অংশে তখনও দগদগে গুলির ক্ষত। অথচ সেই অবস্থাতেও ইট-পাথরের জন্য শেখ হাসিনার মায়াকান্না চলছে। সেদিন সেতুভবন ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদফতর পরিদর্শনে যান শেখ হাসিনা। চলে দায় এড়োনোর চেষ্টা।

‎শেখ হাসিনার পাশাপাশি আন্দোলনের মূল ঘটনা ভিন্ন দিকে ঘুরিয়ে দিতে তখন ভীষণ ব্যস্ত তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারের অন্যান্য মন্ত্রীরা।
‎সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেছিলেন, আমাদের কাছে তথ্য, ভিডিও ও ছবি রয়েছে। তদন্ত করে জড়িত্ন প্রত্যেককে আইনের আওতায় আনা হবে।
‎তখন জনগণকে বোঝানো হচ্ছিলো সব স্বাভাবিক হচ্ছে। অন্যদিকে গোপনে আন্দোলনকে জঙ্গি তৎপরতার তকমা দেয়ার পাঁয়তারা চলছিলো।

সর্বশেষ - অপরাধ

আপনার জন্য নির্বাচিত

২২ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সুপার বোর্ড কারখানার আগুন

গুগল ম্যাপে লাইভ লোকেশন ট্র্যাক করবেন যেভাবে

বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পোশাক সংক্রান্ত নির্দেশনা প্রত্যাহার

রোজার বাজার করতে গিয়ে লাশ হয়ে ফিরলেন মতিউর

অনুমোদন ছাড়া চলছিল চার হাসপাতাল, সোয়া ১৪ লাখ টাকা জরিমানা

অপরাধীদের জন্য অনুকম্পার কোনো সুযোগ নেই: ফখরুল

ডেঙ্গুতে শিশুসহ দুইজনের প্রাণহানি, হাসপাতালে ৩৩৭

যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত: চিকিৎসাধীন আরও এক শিশুর মৃত্যু, প্রাণহানি বেড়ে ৩২ ‎

‘এশা মার্ডার’ : ৩ খুনের রহস্য খুঁজছেন বাঁধন

শাহজালালে যাত্রীদের বিদায়-স্বাগত জানাতে ঢুকতে পারবেন ২ জন, আজ থেকে কার্যকর