বৃহস্পতিবার , ২৭ মার্চ ২০২৫ | ১৫ই বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বাংলা English
  1. অপরাধ
  2. অর্থনীতি
  3. আইটি বিশ্ব
  4. আইন-বিচার
  5. আন্তর্জাতিক
  6. ইসলাম
  7. ঈদুল ফিতর
  8. ক্রিকেট
  9. খেলা-ধুলা
  10. জাতীয়
  11. দুর্ঘটনা
  12. ফুটবল
  13. বাংলাদেশ
  14. বিনোদন
  15. রাজনীতি

জার্মানিতে রোজা ও ইফতার: আয়োজন ও অভিজ্ঞতা

প্রতিবেদক
The Daily World News
মার্চ ২৭, ২০২৫ ৩:৪৩ পূর্বাহ্ণ   প্রিন্ট সংস্করণ

পরিবার-পরিজন ফেলে প্রবাসে রোজা পালন করা ধর্মীয় কর্তব্যের পাশাপাশি একটি সাংস্কৃতিক অভিজ্ঞতাও। দেশভেদে রোজা ও রমজানের অনুষ্ঠান, আচার-আচরণ এবং কৃষ্টি-কালচারের মধ্যে রয়েছে নানা পার্থক্য ও বৈচিত্র্য। প্রবাসীদের জন্য রোজা রাখা খানিকটা চ্যালেঞ্জিং হতে পারে। কিন্তু আমাদের ধর্মীয় পরিচয়, সংস্কৃতির অংশ, আত্মশুদ্ধি এবং মহান আল্লাহর প্রতি আনুগত্য প্রকাশের আশায় ধর্মপ্রাণ প্রবাসীরা সিয়াম সাধনায় সচেষ্ট থাকেন। এই লেখায় থাকছে প্রবাসে (জার্মানিতে) রোজা রাখার অভিজ্ঞতা, ইফতারের আয়োজন এবং নানা বিষয়ে আলোচনা।

আমাদের দেশে সাহ্‌রির সময় ঘুম ভাঙে মুয়াজ্জিনের ডাকে কিংবা পরিবার-পরিজনের আহ্বানে। কিন্তু প্রবাসে ঘুম ভাঙে মুঠোফোনের অ্যালার্মে। এখানে (জার্মানিতে) মাইক ব্যবহারের অভাবে আমাদের দেশের মতো সাহ্‌রির ডাকের সংস্কৃতি গড়ে ওঠেনি। তবে এখানে ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা সিয়াম সাধনার ব্যাপারে অত্যন্ত আন্তরিক।

জার্মানিতে রমজান মাস পালন করা কখনো কখনো চ্যালেঞ্জিং। বিশেষ করে যখন দিনের সময়কাল দীর্ঘ হয়। তবে মুসলিমরা সাধারণত এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে সক্ষম হন। অনেকেই কর্মক্ষেত্রে তাঁদের রোজা রাখার সময়সূচি সম্পর্কে নিয়োগকর্তাকে অবহিত করেন, যাতে কাজের সময় তাঁরা তাঁদের ধর্মীয় কর্তব্য পালন করতে পারেন। কিছু প্রতিষ্ঠান রমজান মাসে মুসলিম কর্মচারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করে, যেমন ফ্লেক্সিবল কাজের সময়। অমুসলিম সহকর্মীরাও ধর্মীয় সাধনাকে সম্মান জানান।

সর্বশেষ - জাতীয়